বিবেক কাকে বলে

মুসলমানদের অন্যতম একটি ভাগ্য রজনীর রাত হচ্ছে শবে বরাত। এই রাতকে বলা হয় বরকতময় রাত। পবিত্র আল কুরআনে বলা হয়েছে আল্লাহ তাআলা এই রাতে বান্দাদের বিশেষভাবে ক্ষমা করেন এবং রহমতের দরজা খুলে দেন।
শবে বরাত ক্ষমা পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ
শবে বরাত শব্দের অর্থ হলো মুক্তির রাত। এই মাস মূলত ১৪ ই সাবান দিবাগত রাত। হাদীস শরীফে এসেছে শবে বরাতের রাতে আল্লাহ তাআলা দুনিয়ার আকাশে নেমে এসে ঘোষণা করেন আছে কি কোন আমার বান্দা ক্ষমা প্রার্থী। আমি তাকে ক্ষমা করে দেবো। আছে কি কোন রিজিক প্রার্থী। আমি তাকে রিজিকের ফয়সালা করে দেবো। আছে কোন বিপদগ্রস্ত বান্দা আমি তাকে নিশ্চয়ই মুক্তি দিবো। ইবনে মাজাহ: ১৩৮৮
এ রাতে বান্দারা নিজেদের গুনাহের জন্য ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দেন এবং দোয়া কবুল করেন।
শবে বরাতে করণীয় আমল
এই রাতটি ইবাদতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই কিছু আমল করলে দুনিয়া ও আখিরাতে উপকার পাওয়া যাবে—
নফল নামাজ: শবে বরাতে নফল নামাজ পড়ার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। দুই রাকাত করে যত পারেন নামাজ আদায় করুন।
ক্ষমা পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পবিত্র শবে বরাত
গুনাহের জন্য ক্ষমা চাইলে আল্লাহ তাদের ক্ষমা করে দেন এবং দোয়া কবুল করেন।
শবে বরাতে করণীয় আমল
এই রাতটি ইবাদতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই কিছু আমল করলে দুনিয়া ও আখিরাতে উপকার পাওয়া যাবে।
নফল নামাজ: শবে বরাতে নফল নামাজ পড়ার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। দুই রাকাত করে যত পারেন নামাজ আদায় করুন।
কুরআন তিলাওয়াত: এ রাতে বেশি বেশি কুরআন পড়া উচিত।
দোয়া ও ইস্তিগফার: গুনাহ থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা উচিৎ।
রোজার নিয়ত: রাসুল (সা.) শাবান মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখতেন। শবে বরাতের পরদিন রোজা রাখা মুস্তাহাব।
কবর জিয়ারত: রাসুল (সা.) শবে বরাতে কবর জিয়ারত করতেন এবং মৃতদের জন্য দোয়া করতেন।
শবে বরাত হলো ক্ষমা ও মুক্তির রাত। এই রাতকে সঠিকভাবে ইবাদত-বন্দেগির মাধ্যমে কাটানো আমাদের কর্তব্য। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে আল্লাহর রহমত লাভ করা উচিত।
রোজা মনি
Comments
Post a Comment